HomeTechnologyজন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন আজকের পোস্টে। আপনাদের ভিতরে অনেকেই আছেন যাদের বয়স ১৮ বছরের নিচে। এখন আপনি চাইলে আপনার জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করে ই-পাসপোর্ট জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আজকের পোস্টে আমরা দেখবো কিভাবে হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট করতে হয় এবং আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন।  এ সব বিষয়ে আলোচনা থাকবে আজকের পোস্টে।

 

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম 

শুরুতেই একটি বিষয় জেনে নেওয়া যাক। যেহেতু আপনি জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্টের আবেদন করবেন। আপনি জন্ম সনদের মাধ্যমে তখনই আবেদন করতে পারবেন। যখন আপনার বয়স ১৮ বছরের নিচে হবে। আবেদনাধীন ব্যক্তির বয়স যদি ৩/৪ বছর অথবা ১৫/১৬ বছরের হয়ে থাকে। তাহলে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। 

কিন্তু আবেদনাধীন ব্যক্তির বয়স যদি ১৮+ হয় তাহলে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট জন্য আবেদন করতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে অবশ্যই জাতীয় পরিচয় পত্র প্রয়োজন হবে। মনে রাখবেন, একজন পাসপোর্ট আবেদনকারী একটি একাউন্ট ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ৬টি পাসপোর্টের আবেদন করতে পারবে।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনার মোবাইল অথবা কম্পিউটারে ডাটা সংযোগ চালু করুন। তাঁরপর মোবাইল কিংবা কম্পিউটারে থাকা যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন এবং সার্চ বারে ‘E-passport’ লিখে সার্চ করুন। তারপর সার্চ রেজাল্টে আসা ‘E-passport’ মেইন ওয়েব সাইটে প্রবেশ করুন। তাহলে আপনার সামনে নতুন একটি পেইজ ওপেন হবে।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট
এখন আপনি ‘Apply For Online e-Passport/ Reissues’ অপশনের নিচে ‘Directly to online Application’ দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে। সেখানে প্রথমেই ‘Are you Application from’ অপশন দেখতে পাবেন সেখানে ‘Bangladesh’ সিলেক্ট করুন।

তারপর আপনার জেলা এবং থানা সিলেক্ট করে নিচে থেকে ‘Continue’ অপশনে ক্লিক করুন। এখন পরবর্তী অপশনে আপনার একটি সচল ইমেইল এড্রেস বসিয়ে ‘Continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার সামনে এমন ফরম চলে আসবে। 

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট

এখন ই-পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য ফরমটি আপনাকে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। তাহলে প্রথমেই আপনি একটি পাসওয়ার্ড সেট করুন এবং উভয় পাসওয়ার্ড ‘Repeat password’ অপশনে লিখুন। যাতে করে পরবর্তীতে আপনি একাউন্টে লগইন করতে পারেন। এখন নিচে ‘Personal information’ অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনাকে আপনার জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। যেমন: 

  • Full Name (As per NID/BRC)
  • Given Name (Optional)
  • Surname এবং 
  • Mobile number 

এখন উপরে উল্লেখিত অপশন গুলো আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন তথ্য অনুযায়ী পূরণ করুন। তারপর নিচে ‘I Am Human’ অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে ‘Create Account’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার ইমেইল একটি মেইল চলে যাবে। এখন ইমেইলে থাকা লিংকে ক্লিক করে আপনার ইমেইলটি ভেরিফিকেশন করে নিন। তাহলে আপনার ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে একাউন্ট তৈরি করা সম্পূর্ণ হবে। 

 

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম

এখন জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য ‘Sing in’ অপশনে ক্লিক করে আপনার ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্টে লগইন করুন। তাহলে আপনার সামনে এমন একটি পেইজ ওপেন হবে। সেখান ‘Apply For a New passport’ নামে একটি অপশন পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। 

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট

তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে সেখানে দুটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:

  1. Ordinary Passport এবং 
  2. Official Passport 

এখানে যারা সরকারি কাজ করে থাকে তারাই শুধু মাত্র ‘Official Passport’ পাসপোর্ট তৈরি করে থাকে। আর অন্য অন্য ব্যাক্তিরা ‘Ordinary Passport’ করে থাকে। তাহলে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাসপোর্টের ধরন সিলেক্ট করুন। উদাহরণস্বরূপ, Ordinary Passport সিলেক্ট করে ‘Save and continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে। সেখানে একটি ফরম দেখতে পাবেন।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্টধাপ:১ Fill in personal Information

এখন আপনি যদি ‘I Apply to Myself’ অপশনে ক্লিক করেন। তাহলে অটোমেটিক আপনার তথ্যগুলো চলে আসবে। এখন আপনি নিচে থেকে ‘Save and continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনার ‘Address’টি বসাতে হবে। যেমন: 

  • District 
  • City 
  • Road/Block/Sector (Optional)
  • Post office এবং 
  • Police Station 

এখন উপরে উল্লেখিত অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন। 

 

ধাপ:২ Fill in Present Address 

এ পর্যায়ে আপনাকে বর্তমান ও স্থায়ী এড্রেস প্রদান করতে হবে। উপরে উল্লেখিত অপশন গুলো পূরণ করার পর নিচে থেকে ‘Present Address’ অপশনে উভয় এড্রেসটি সিলেক্ট করুন। আপনার যদি Present Address এবং permanent address একই থাকে। তাহলে Present Address is the ……same as Permanent address অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন। 

আরোও পড়ুন: 👇

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ২০২৪

তারপরে নিচে ‘Regional Passport office….. Bangladesh’ অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার ‘Regional Passport office’ সিলেক্ট করুন এবং ‘Save and continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার সামনেই এমন একটি পেইজ ওপেন হবে।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট

ধাপ:৩ Select passport type

এখন আপনার যদি আগে থেকে পাসপোর্ট করা থাকে। তাহলে Yes, I Have a Machine… passport (MRP) সিলেক্ট করুন। আর আপনার যদি পূর্বে থেকে কোন পাসপোর্ট না থাকে তাহলে ‘No, I don’t have…. Handwritten passport’ অপশনে ক্লিক করুন। তারপর নিচে ‘Do you have……country’ অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার যদি অন্য কোন দেশের পাসপোর্ট থেকে থাকে। তাহলে সেটি সিলেক্ট করুন। অন্যথায় No, I don’t have সিলেক্ট করুন।

তারপর নিচে ‘Birth Registration Number’ অপশনে আপনার ‘Birth Registration Number’ নম্বরটি বসিয়ে দিন। অবশ্যই আপনার Birth Certificateটি অনলাইন হতে হবে। তারপর নিচে থেকে‘Save and continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে। সেখানে একটি পেইজ ওপেন হবে।

ধাপ:৪ Fill in the Personal Information 

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট

এখানে উল্লেখিত অপশনে আবেদনকারীর পিতা এবং মাতার তথ্য প্রদান করতে হবে। অবশ্যই তথ্যগুলো আবেদনকারীর জন্ম সনদ অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। তাহলে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী আপনার পিতা-মাতার নাম, প্রফেশন এবং এনআইডি কার্ডের নম্বরটি বসিয়ে দিন। তারপর নিচে ‘Legal Guardian Information’ অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার Guardian Information তথ্য প্রদান করুন।

আর legal guardian information তথ্যটি না দিতে চাইলে ‘Not Applicable’ অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে নিচে থেকে ‘Save and continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে।

ধাপ:৫ Fill in other required information

এ পর্যায়ে আপনাকে আরোও কিছু তথ্য দিতে হবে যেমন: শুরুতেই ‘Marital status’ অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার ‘Marital status’ টি সিলেক্ট করুন এবং নিচে থেকে ‘Save and continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে।

ধাপ:৬ Emergency Contacts

এখন পরবর্তী অপশনে ‘Emergency Contacts Relationship’ অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার ইমার্জেন্সি কন্টাক্ট সিলেক্ট করুন এবং ইমার্জেন্সি কন্ট্রাক্টের এড্রেস, মোবাইল নম্বর সহ সকল তথ্য দিয়ে অপশন গুলো পূরণ করুন এবং ‘Save and continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে পরবর্তী অপশনে আপনার পাসপোর্টটি চলে আসবে।

ধাপ:৭ Passport options

ই-পাসপোর্ট পেমেন্টএখানে পাসপোর্ট অপশন ৫ বছরের জন্য ৪৮ পেইজের দেওয়া হয়েছে। সাধারণত, ১৮ বছরের নিচে পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রে ৫ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট প্রদান করা হয়। তাই আপনি চাইলেও এখানে ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট আবেদন করতে পারবেন না।

তবে আপনার পাঁচ বছর উত্তীর্ণ হওয়ার পর। আপনি যদি ভোটার হয়ে থাকেন‌। তাহলে রিনিউ করার সময় আপনি ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট রিনিউ করতে পারবেন। তাই এখানে ৫ বছরের জন্য ৪৮ পেজ অপশনটি সিলেক্ট করে ‘Save and continue’ বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনার সামনে ডেলিভারি অপশন চলে আসবে।

ধাপ:৮ Delivery options 

পাসপোর্ট ডেলিভারিএখানে দুটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:

  • Regular Delivery এবং
  • Express Delivery

এখানে ‘Express Delivery’ সাত দিনের ভিতরে আপনি আপনার পাসপোর্টটি পেয়ে যাবেন এবং ‘Regular Delivery’ মাধ্যমে আপনি 15 কর্ম দিবসের মধ্যে পাসপোর্টটি পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী ডেলিভারি অপশন সিলেক্ট করুন এবং নিচে থেকে ‘Save and continue’ বাটনে ক্লিক করুন।

তাহলে আপনার পাসপোর্টের সকল ডিটেলস চলে আসবে। যেটি আপনি ইতিপূর্বে পূরণ করেছেন। এখন আপনি প্রত্যেকটি ইনফরমেশন আবারো ভালো করে চেক করুন এবং ভুল থাকলে এডিট অপশনে ক্লিক করে তথ্যটি সঠিক করুন। এখন উপরে উল্লেখিত সকল অপশন গুলো সঠিক থাকলে নিচে থেকে টিক চিহ্নে ক্লিক করে ‘Confirm and proceed to payment’ অপশনে ক্লিক করুন।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট

তারপর ‘Confirm and proceed to payment’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে। সেখানে একটি পেইজ দেখতে পাবেন। এখন আপনি একটু স্ক্রোল করে নিচে নামলে ‘Payment Option’ দেখতে পাবেন এবং সেখানে দুটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:

  • Online payment এবং
  • Offline Payment

এখন অনলাইনে পেমেন্ট করার জন্য ‘Online payment’ অপশনটি সিলেক্ট করে ‘Continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার সামনে পেমেন্টের গেটওয়ে চলে আসবে এবং সেখানে অনেকগুলো পেমেন্ট গেটওয়ে দেখতে পাবেন। যেমন: কার্ড, বিকাশ, রকেট, নগদ ইত্যাদি। তাহলে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী পেমেন্ট গেট ওয়ে সিলেক্ট করুন।

উদাহরণস্বরূপ, বিকাশ দিয়ে পেমেন্ট করার জন্য বিকাশ পেমেন্ট গেটওয়ে সিলেক্ট করুন। তারপর আপনার বিকাশ একাউন্টের নম্বর বসিয়ে ‘Continue’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার মোবাইল নম্বর একটি ভেরিফিকেশন কোড অথবা ওটিপি যাবে। সেটি বসিয়ে ‘Continue’ অপশনে ক্লিক করে আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন নম্বর বসিয়ে দিন। তাহলে আপনার পেমেন্টটি সম্পূর্ণ হবে এবং আপনার সামনে এমন একটি পেইজ ওপেন হবে।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্টএখন আপনি ‘Print Summary’ অপশনে ক্লিক করে আপনার পেমেন্ট সামারিটি প্রিন্ট করে নিন। অথবা সামারিটি pdf আকারে ডাউনলোড করে নিন। এখন আপনি ‘Download Application From For Printing’ অপশনে ক্লিক করে আপনি অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড পেমেন্ট স্লিপ

এখন আপনাকে পেমেন্ট স্লিপটি ডাউনলোড করতে হবে। পেমেন্ট স্লিপ ডাউনলোড করার জন্য OID বা online registration id টি কপি করে নিন। তারপর উপরের মেনু থেকে Passport fees অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে নতুন একটি ইন্টারফেজে নিয়ে যাবে। এখন সেখানে epassport payment ডিস্ক্রিপশন থেকে প্রথম click here অপশনে ক্লিক করুন।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই-পাসপোর্ট

তাহলে আপনার সামনে নতুন একটি পেজ চলে আসবে। এখন সেখান থেকে passport ID সিলেক্ট করে আপনার কপিকৃত পাসপোর্ট আইডিটি পেস্ট করে ‘জমা দিন’ বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার পেমেন্ট ডিটেলস চলে আসবে সেখানে payment success দেখতে পাবেন। এখন view অপশন এ ক্লিক করে দেখে নিন আপনার Challan নম্বরটি আছে কিনা।

passport challan

যদি Challan নম্বর থাকে। তাহলে নিচে থাকে Download অপশনে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন। অথবা Print অপশনে ক্লিক করে প্রিন্ট করে নিন। তাহলে আপনার সামনে পেমেন্ট স্লিপটি চলে আসবে।

এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হলো। পেমেন্ট স্লিপ, প্রিন্ট সামারি, এপ্লিকেশন ফর্ম নিয়ে যেকোনো কম্পিউটার দোকান থেকে প্রিন্ট করে নিতে হবে। এখন উপরে উল্লেখিত কাগজপত্রগুলো প্রিন্ট করা হয়ে গেলে সাথে আপনার পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র, আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র ইত্যাদি ডকুমেন্টগুলো নিয়ে আপনার নিকটস্থ রেজিওনাল পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে জমা করতে হবে।

তার সাথে ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ছবি জমা করতে হবে। তারপরে আপনার পুলিশ ভেরিফিকেশন হবে এবং আপনার পাসপোর্টে তৈরি হয়ে যাবে। তারপর আপনার পাসপোর্ট স্লিপ নিয়ে আপনার পাসপোর্টি সংগ্রহ করতে পারবেন। ‌

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Popular posts

My favorites