মতামত

সারাদেশের ন্যায় ডেমরায় ও বাসা ছাড়ার হিড়িক,বাড়িওয়ালারা নির্বাক

  নিজস্ব প্রতিবেদক ৭ জুলাই ২০২০ , ৩:৪৩ পিএম প্রিন্ট সংস্করণ

সালে অাহমেদ, ডেমরাঃ

প্রতিদিন মানুষ ঢাকা ছেড়ে চলে যাচ্ছে। কারণ থাকার মতো অর্থনৈতিক সুযোগ হারিয়ে ফেলেছে। করোনাকালীন সময়ে মহাসংকটে পড়েছে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো।

স্বাভাবিক চলার পথে যখন ছন্দপতন হয় তখন যেন হঠাৎ মাথার উপর বাজ পড়ার মতো। করোনার মহামারীতে চাকরি বা ব্যবসা হারিয়ে দিশেহারা অনেকেই।

তিল তিল করে গড়া সংসারে যখন দুমুঠো ভাত জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হয় তখন বাড়ি ভাড়ার টাকা জোগাড় করা কতটা সম্ভব?

ডেমরার বাসিন্দা চাকরিজীবী রুবেল বেপারী  বলেন- আমরা ছোট বাসা ভাড়া নিয়েছি সেখানে চলে যাচ্ছি।সাদেক হোসেন ছোট খাটো ব্যবসা করতেন, ব্যবসা ভাল না তাই বাসা ছেড়ে দিয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। কবে আবার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে

আবার কবে চাকরি পাবে বা ব্যবসার মুখ দেখতে পাবে তা বলা কঠিন তাই অনেকেই স্থায়ীভাবে গ্রামে চলে যাচ্ছেন। গৃহিনী মোমেনা  খাতুন বলেন- ঢাকায় থাকা আর সম্ভব হচ্ছেনা তাই গ্রামে চলে যাচ্ছি।

কোনাপাড়ার চাকরিজীবী শামীম মিশা চাকরি না থাকায় ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার কথা জানালেন। অন্যদিকে বাড়ীওয়ালারাও নির্বাক এভাবে একের পর এক বাড়ি খালি হয়ে যাচ্ছে।বামৈলের বাড়ির মালিক মিজানুর রহমান   বলেন- সব রুম খালি হয়ে যাচ্ছে ভাড়া কম দিয়ে থাকতে বললাম তাও থাকছেনা।

এদিকে শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিক এম এ সিদ্দিক মিয়া     বলছে,এসময়ে বিকল্প কর্মসংস্থানের কথা ভাবতে হবে। করোনা মহামারীর কারনে সারা বিশ্বের অর্থনীতি যখন স্থবির তখন বাংলাদেশের নিম্নমধ্যবিত্তদের বেঁচে থাকার সকল পথই প্রায় বন্ধ। তারপরও মানুষ স্বপ্ন দেখে বেঁচে থাকার।

করোনা ভাইরাসের এই মহামারীতে কেউ হারিয়েছেনচাকরি কেউ হারিয়েছেন ব্যবসা তাই মালামালি নিয়ে কেউ যাচ্ছেন গ্রামের বাড়ি কেউ বা কম বাড়ি ভাড়ায় যাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই সময়ে প্রয়োজন বিকল্প কর্মসংস্থানের।

সারাদেশের ন্যায় ডেমরায় ও বাসা ছাড়ার হিড়িক,বাড়িওয়ালারা নির্বাক

  নিজস্ব প্রতিবেদক ৭ জুলাই ২০২০ , ৩:৪৩ পিএম প্রিন্ট সংস্করণ

সালে অাহমেদ, ডেমরাঃ

প্রতিদিন মানুষ ঢাকা ছেড়ে চলে যাচ্ছে। কারণ থাকার মতো অর্থনৈতিক সুযোগ হারিয়ে ফেলেছে। করোনাকালীন সময়ে মহাসংকটে পড়েছে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো।

স্বাভাবিক চলার পথে যখন ছন্দপতন হয় তখন যেন হঠাৎ মাথার উপর বাজ পড়ার মতো। করোনার মহামারীতে চাকরি বা ব্যবসা হারিয়ে দিশেহারা অনেকেই।

তিল তিল করে গড়া সংসারে যখন দুমুঠো ভাত জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হয় তখন বাড়ি ভাড়ার টাকা জোগাড় করা কতটা সম্ভব?

ডেমরার বাসিন্দা চাকরিজীবী রুবেল বেপারী  বলেন- আমরা ছোট বাসা ভাড়া নিয়েছি সেখানে চলে যাচ্ছি।সাদেক হোসেন ছোট খাটো ব্যবসা করতেন, ব্যবসা ভাল না তাই বাসা ছেড়ে দিয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। কবে আবার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে

আবার কবে চাকরি পাবে বা ব্যবসার মুখ দেখতে পাবে তা বলা কঠিন তাই অনেকেই স্থায়ীভাবে গ্রামে চলে যাচ্ছেন। গৃহিনী মোমেনা  খাতুন বলেন- ঢাকায় থাকা আর সম্ভব হচ্ছেনা তাই গ্রামে চলে যাচ্ছি।

কোনাপাড়ার চাকরিজীবী শামীম মিশা চাকরি না থাকায় ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার কথা জানালেন। অন্যদিকে বাড়ীওয়ালারাও নির্বাক এভাবে একের পর এক বাড়ি খালি হয়ে যাচ্ছে।বামৈলের বাড়ির মালিক মিজানুর রহমান   বলেন- সব রুম খালি হয়ে যাচ্ছে ভাড়া কম দিয়ে থাকতে বললাম তাও থাকছেনা।

এদিকে শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিক এম এ সিদ্দিক মিয়া     বলছে,এসময়ে বিকল্প কর্মসংস্থানের কথা ভাবতে হবে। করোনা মহামারীর কারনে সারা বিশ্বের অর্থনীতি যখন স্থবির তখন বাংলাদেশের নিম্নমধ্যবিত্তদের বেঁচে থাকার সকল পথই প্রায় বন্ধ। তারপরও মানুষ স্বপ্ন দেখে বেঁচে থাকার।

করোনা ভাইরাসের এই মহামারীতে কেউ হারিয়েছেনচাকরি কেউ হারিয়েছেন ব্যবসা তাই মালামালি নিয়ে কেউ যাচ্ছেন গ্রামের বাড়ি কেউ বা কম বাড়ি ভাড়ায় যাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই সময়ে প্রয়োজন বিকল্প কর্মসংস্থানের।