নিজস্ব প্রতিবেদক ১২ অক্টোবর ২০২০ , ৯:৫১ এএম প্রিন্ট সংস্করণ
নাজমুল হাসানঃ
বাংলাদেশের স্বনাম ধন্য শীর্ষ স্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সামছুল হক খাঁন স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক আলহাজ্ব রমজান আলীর নামে অপপ্রচারে মাঠে নেমছে একটি চক্র।তাদের উদ্দেশ্য একটাই আর তা হলো সম্মানিত মানুষদের মান সম্মান নষ্ট করা।হিংসার বশবতী হয়ে মহলটি দীর্ঘ দিন যাবত সংবাদ মাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দ্বারা বিভ্রান্ত করেই এসব অপপ্রচারগুলো চালিয়ে আসছে।আলহাজ্ব রমজান আলী একজন স্বনামধন্য শিক্ষক, ধর্মভীরু লোক, মিথ্যা, বানোয়াট ভিত্তিহীন তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদ কর্মীদের যারা তার বিরুদ্ধে উস্কে দিচ্ছে তারা হলো একটি সুবিধাবাদী সার্থন্বেষী মহল।মানুষকে হেয় প্রতিপন্ন করাই তাদের কাজ।তারা স্বার্থ হাসিল করতে না পারলেই ভালো মানুষদের জামাত বিএনপি বানিয়ে দেয়। সংবাদ কর্মীদের মিথ্যা তথ্য প্রমান বানিয়ে দেয় তাদের কে মিসগাইড করে ।চক্রটি অত্যন্ত ধুরন্ধর প্রকৃতির হওয়ায় সংবাদ কর্মীরাও তাদের চালাকি বুঝতে না পেরে ভুল ও বিভ্রান্তকর সংবাদ প্রচার করে।আলহাজ্ব রমজান আলীর নামে অপপ্রচার করে তারা মুচকি মুচকি হাসে।তারা ভাবে এটাই ঘায়েল করার মুল অস্ত্র।প্রকাশিত সংবাদ রঙ চঙ লাগিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট করে শুধু মান সম্মান হানির উদ্দেশ্যে।সামছুল হক খাঁন স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক আলহাজ্ব রমজান আলী ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের প্রধান পরীক্ষক ছিলেন সেই সময় অনেকে তার কাছে নানা অনৈতিক আবদার নিয়ে আসতো।তাদের এসব আবদার না মেটাতে পারার কারনেই তিনি আক্রোশের শিকার হচ্ছেন নানা মহলে।সুতরাং তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার কারীরা যে লাভ ছাড়াই এসব কর্মকান্ড করছেন তা কিন্তু নয়।পেছন থেকে ইন্ধন দাতারা উঠে পড়ে লেগেছে সামছুল হক খাঁন স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক আলহাজ্ব রমজান আলীর নামে অপপ্রচারের কাজে।রমজান আলী মাস্টার রুপসী পল্লী টাওয়ারের স্বপ্নদ্রষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা।তিনি এলাকায় বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রাসা নির্মান ও ধর্মীয় কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত আছেন।শেয়ার সিস্টেম বা অংশীদারিত্বের ভিত্তিত্বে তিনি অনেক বহুতল ভবন নির্মানে প্রত্যক্ষ ভুমিকা রেখেছেন।