জাতীয়

আমান গ্রুপের সুনাম নষ্ট করতে পায়তারা

  নিজস্ব প্রতিবেদক ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২:১১ পিএম প্রিন্ট সংস্করণ

সোনারগাঁও প্রতিনিধি :

দেশের অর্থনৈতিতে বিশেষ ভ’মিকা পালন করে স্বনামধন্য শিল্প প্রতিষ্ঠান আমান গ্রুপের সুনাম নষ্ট করতে পায়তারা করছে কতিপয় অসাধু ব্যাক্তিরা। এরই ধারাবাহিকতায় তারা বিভিন্ন রকম অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে মেঘনা নদীর তীরে হারিয়া, সোনামুহী ও বৈদ্যেরবাজার এলাকায় ৯০ একর জমিতে অর্থনৈতিক অঞ্চলটি গড়ে তুলেছেন আমান গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটি সিমেন্ট, প্যাকেজিং, শিপইয়ার্ড, ফুড ও বেভারেজ, ইলেকট্রকিস, স্টিল ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেছে। এ শিল্পাঞ্চলে প্রায় ২৮ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। বর্তমানে আমান গ্রুপে সাড়ে ১৩ হাজার লোকের কর্মসংস্থান রয়েছে। আমান গ্রুপ পরিচালিত সবগুলো প্রতিষ্ঠানই গ্রিন সার্টিফিকেট অর্জন করেছে।

সম্প্রতি একটি অনলাইন নিউজ র্পোটালে আমাদের কোম্পানীর আমান গ্রুপের সরকারী জায়গা সরকারি জায়গায় খাল,নদী,রাস্তা,দখল করে আমরা শিল্প কারখান নির্মান করছি বলে উল্লেখ্য করা হয়েছে। যা মিথ্যা বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। আমাদের কোম্পানীর সুনাম নস্ট করার জন্য কতিপয় সংবাদ কর্মীদের দিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

এ বিষয় জানতে চাইলে আমান গ্রæপের পরিচালক (প্রশাসন) মো: রবিউল ইসলাম বলেন, আমরা এলাকা বাসীদের কাছ থেকে ন্যায্য মূল্য দিয়ে জায়গা ক্রয় করে ও সরকারি খাস জায়গা ইজারা নিয়ে শিল্প প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। আমাদের প্রতিষ্ঠান কোন খাল.নদী ও মানুষ চলাচলের রাস্তা দখল ও বন্ধ করিনি।

তিনি আরো বলেন, আমাকে ভ’মিদস্যু হিসাবে উল্লেখ্য করা হয়েছে। আমি জমির মালিকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে একাধিক বার একই জমি ক্রয় করেছি। যা ইতিপূর্বে কোন কোম্পানীর মালিক করেনি। উক্ত মিথ্যা বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।
আমান গ্রæপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বহুমুখী শিল্প উৎপাদনের মাধ্যমে আমান গ্রæপ জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রেখে আসছে। জার্মানির উৎপাদন প্রযুক্তিতে নির্মিত তাদের নতুন কারখানায় রয়েছে স্বয়ংক্রিয় ব্যবসা। বিশ্বের সবচেয়ে বিশ্বস্ত উৎস থেকে এই কারখানার কাঁচামাল সংগ্রহ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই আমান গ্রæপের সবকটি কারখানাই গ্রিন সার্টিফিকেট পেয়েছে।

শিল্পাঞ্চলে প্রায় ২৮ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টির পরিকল্পনা রয়েছে, এই শিল্পাঞ্চলে শুধুমাত্র স্বদেশী বিনিয়োগকারীদেরই চাহিদা পূরন করবে না, তার সাথে বিদেশী বিনিয়োগকারীদেরও আকৃষ্ট করবে।